প্রিমিয়াম গাওয়া ঘি – ১ কেজি- 1kg কিনুন বাংলাদেশের সেরা দামে
- পণ্যের ধরণ: ঘি
- 100% ভেজাল মুক্ত ও ১০০% খাঁটি মানের নিশ্চ্য়তা
- কোন কৃত্রিম গন্ধ এবং রঙ নেই
- উপাদান – ঘি
- ১০০% খাঁটি ঘি
- উন্নতমানের ঘি
- ব্রান্ডঃ ইনটেক এগ্রো
- ওজনঃ ১ কেজি
আপনার সন্তানের দেহের বিকাশে প্রতিদিন এক চামচ করে ঘি খাওয়ান :
ঘি বাংলাদেশ ভারত তথা উপমহাদেশের খুবই জনপ্রিয় একটি খাদ্য। আমিষ নিরামিষ সকল জাতীয় খাবারের ঘি এর ব্যবহার অতুলনীয়। ভাত পোলাও অথবা বিরিয়ানির সাথে খিচুড়ির সাথে ঘি এর জুড়ি মেলা ভার।
✅শক্তি বৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। স্বাস্থ্যকর প্রোটিন শরীরে পুষ্টি যোগায় আর হরমোন তৈরি করতে ফ্যাট সহায়তা করে।
✅ঘিয়ে ফ্যাট এর পরিমাণ যথেষ্ট বেশি, তাই যাঁরা ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের জন্য ঘি ভাত আলুসিদ্ধ খাওয়া উচিত।
✅ঘি-এর মাধ্যমে শরীরে ইমিউনিটি বেড়ে যায়। ঘি খাওয়ার ফলে নানা রকম সংক্রমণ ও রোগ থেকে রক্ষা পাই সহজেই।
✅আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ঘিয়ে এমন কিছু উপাদান উপস্থিত, যা মুখ উজ্জ্বল করে। এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে ঘি খাওয়া উচিত। শীতকালে ঘি শরীরকে গরম রাখে।
✅নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।প্রতিদিন সাধারণত ১০ থেকে ১৫ গ্রাম ফ্যাট খাওয়া উচিত।
✅পুষ্টিবিদদের মতে, ঘিয়ে থাকে বাটরিক অ্যাসিড। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। ঘিয়ে থাকা ভিটামিন এ এবং সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী।
✅শরীরে কোনো কারণে পানির ঘাটতি দেখা দিলে পর্যাপ্ত পানি পানের পাশাপাশি ঘি খাওয়ার অভ্যাস করুন। ঘি খেলে ত্বকও ভালো থাকে। ঘিয়ে আছে অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট। ঘিয়ের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
✅ছাড়া ঘিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলা ব্যথা সারে। চ্যবনপ্রাশ তৈরির অন্যতম উপকরণ এটি। ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকেল রিসার্চ’ এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
✅পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
যেকোন সমস্যায় ঘি অত্যন্ত উপকারী। এজন্য শরীরের সুস্থতার কথা বিবেচনা করে ঘি খাওয়া শুরু করুন।
Reviews
There are no reviews yet.