সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু ৫০০ গ্রাম । khalisha Flower Honey 500 gm
A গ্রেড মধু চিনবার উপায় :
শীত পড়া শুরু করলেই রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ। আবহাওয়া পরিবর্তনের এ সময়ে ঠাণ্ডা কিংবা কাশি নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
শীতে আপনার খাদ্য তালিকায় যোগ হবে খাঁটি মানের মধু। কিন্তু,খাঁটি মধু বুঝবেন কীভাবে!
খাঁটি মধুর নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য:
✅ মধু জমে যাবে এটি একটি স্বাভাবিক এবং বিজ্ঞানসম্মত ব্যাপার কারণ মধুর অন্যতম উপাদান হল গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ৷
✅এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তারপর আস্তে আস্তে মধু পানির সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটা ভেজাল মধু। আর তা যদি না ঘটে তাহলে বুঝবেন সেটা খাঁটি মধু।
✅পিপড় মধু পছন্দ করে না। এক টুকরা কাগজে কিছু মধু লাগিয়ে যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন। যদি পিঁপড়ারা এই কাগজের দিকে আকৃষ্ট হয়, তাহলেই বুঝতে হবে এই মধূ আসল না! অন্যথাই বুঝবেন যে এটা আসলেই আসল মধু।
✅খাঁটি মধুর রং শুধুমাত্র গাঢ় লাল বা খয়েরি হয়।
✅জমে যাওয়া মধুর রং ঘি এর মত দেখায় এবং অনেকটা ক্রীমের মত বা দানাদার হয়ে যায়৷
✅সুন্দরবনের মধু সবসময় পাতলা এবং ফ্যানাযুক্ত হবে৷ পাত্রে আটকে রাখলে পাত্রের মধ্যে গ্যাস তৈরি হবে৷
✅প্রকৃতিক খাঁটি মধু যেকোন পাত্রে কিছুদিন রেখে দিলে মধুর উপরে ফুলের পরাগরেণুর হালকা আবরণ পড়বে৷ এই গাদ জমবে সেটি খারাপ মধু নয় বরং সেটিই আসল প্রাকৃতিক মধু।
✅মধুতে কখনও কটু গন্ধ থাকবে না। খাঁটি মধুর গন্ধ হবে মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।
✅ সাদা কাপড়ে মধু মাখান। আধ ঘণ্টা রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ থেকে যায়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।
✅দুই-তিন ফোটা ভিনেগার এবং সামান্য পানি অল্প মধুর সাথে মিশিয়ে হালকা করে ঝাকিয়ে নেন। যদি মধুতে ফেনা উৎপন্ন হয় তবে সেটি ১০০% খাঁটি না।
✅মধু নিয়ে মোমবাতির আগুনে জ্বালানোর চেষ্টা করুন। যদি জ্বলে ওঠে তবে তা খাঁটি।
✅আসল মধু অনেক বেশি আঠালো হবে।
✅ ব্লটিং পেপারে একটুখানি মধু ঢেলে নিন। যদি কাগজটি সম্পূর্ণ মধু শুষে নেয় তিবে বুঝতে হবে মধুটি ভেজাল মিশ্রিত।
সবগুলো পরীক্ষা একসাথে করা সম্ভবপর না!!অঞ্চল এলাকা এবং ফুলের ধরনের ভিন্নতায় মধুর গুণা-গুণ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
আপনার পরিবারের খাদ্য তালিকায় মধু নিশ্চিত করুন। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
Reviews
There are no reviews yet.