ঘি

ঘি এর গুণ

আপনার প্রতিদিনের খাবারের সাথে নিয়মিত ঘি খান। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করুন।

আপনার সন্তানের মেধা বিকাশ নিয়ে চিন্তিত?

ঘি এ আছে ব্রেন টনিক। মস্তিষ্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্রেন টনিক রয়েছে ঘি এর ভেতর। যার প্রভাবে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায় বহুগুণ।

আপনার সন্তানের হারের পরিপূর্ণ গঠন হচ্ছে তো?

ঘিতে রয়েছে ভিটামিন ডি ও কে। যা আমাদের হারের গঠন পূর্ণ বিকাশ করে এবং ঘি এর ভেতর বিদ্যমান ভিটামিন কে হাড়কে মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

আপনার সন্তান ঠিকভাবে খেতে চাচ্ছে না? হজমের সমস্যা?

ঘি তে রয়েছে ব্যাটাইরিক এসিড। যা পরিপাকতন্ত্রকে সবল রাখে। ফলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং রুচি ফিরে আসে। 

অতিরিক্ত মেদ নিয়ে চিন্তায় আছেন?

ঘি এর মধ্যে বিদ্যমান ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত? 

ঘি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

ঘিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফ্যাটি অ্যাসিড।

ঘি শরীরে মেটাবোলিজম বাড়ায় এবং শরীর থেকে খারাপ চর্বি দূর করে।

ঘি এর মধ্যে উপস্থিত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানসমূহ যদি আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তবে আমাদের দেহের হার যেমন মজবুত হবে তেমনি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাও বৃদ্ধি পাবে বহুগুণ। পাশাপাশি পরিপাকতন্ত্র ও হার্টও সবল থাকবে।

 কোলেস্টেরলের সমস্যা নিরাময়ে ঘী খুবই উপকারী। ঘী তে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা যেমন :

*পেট ও হজমের সমস্যা দূর করে।

*দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।

*বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ফরমুলেশনে ঘি ব্যবহার করা হয়।

*স্ট্রেস এবং উদ্বেগ কমাতে সহায়ক, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় এবং ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।

*ঘি একটি প্রদাহ বিরোধী প্রভাব আছে.

*ঘি ক্ষুধা বাড়ায়।*গর্ভাবস্থায় ঘি খাওয়া খুবই উপকারী। তবে, আপনাকে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে।

*ঘি খেলে খনিজ ও ফ্যাটি অ্যাসিড ভালোভাবে শোষিত হয়।*ঘি ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি মুখের আলসারের মতো সমস্যাও প্রতিরোধ করে।

*ঘি পুষ্টি যোগায় ও নিরাময় করে। কেউ ওজন কমাতে ঘি খান। হার্টের সমস্যায় ঘি খুবই উপকারী। তাই আপনার শরীরের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে ঘি খাওয়া শুরু করুন।

এছাড়াও ঘী তে  রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, জিম, এবং আয়রন যা যেকোনো ঋতুতে স্বাস্থ্যকর।  হার, ত্বক, চুল, ভালো রাখতে সাহায্য করে।

এটি রক্তশূন্যতা জনিত রোগ হতেও নিরাপদ রাখে।

তাই ঋতু যাই হোক না কেন প্রতিদিন ঘি খাওয়া উচিত।

তাই খাঁটি ঘীয়ের স্বাদ নিতে হলে এখনি অর্ডার করুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে ,ফেসবুক পেজ অথবা ওয়েব সাইটে। ধন্যবাদ ইনটেক এগ্রোর সাথে থাকুন।